নিয়োগ প্রক্রিয়াতে কোটা ব্যবস্থা প্রয়োগে অনিয়মের অভিযোগে ৩০ বছরের জন্য এই বছরের ১ জানুয়ারী প্রকাশিত ১,৬৫০ উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তাদের নিয়োগের বিষয়ে হাইকোর্ট স্থিতাবস্থা জারি করেছে।
চূড়ান্ত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশে কোটা পদ্ধতি প্রয়োগে অনিয়মের অভিযোগ কেন তদন্ত পরিচালনার নির্দেশ দেওয়া হবে না এবং ফলাফল পুনরায় প্রকাশের জন্য কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা আদালত চার সপ্তাহের মধ্যে ব্যাখ্যা দিতে বলে রুল জারি করেছে।
কৃষি ও জন প্রশাসন মন্ত্রনালয়ের সচিবগণ, বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনের চেয়ারম্যান ও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের মহাপরিচালককে এই বিধিটির জবাবদিহি করা হয়েছে।
বিচারপতি এফআরএম নাজমুল আহসান ও বিচারপতি কে এম কামরুল কাদেরের বেঞ্চ গতকাল এই আদেশ ও রায় নিয়ে এসেছিল, লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলেও নিয়োগ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পারেনি, তাদের উত্তর চেয়ে আবেদনকারীদের কাছে তার আদেশ চেয়ে সমীক্ষিতভাবে আবেদন করা রিট আবেদনের পরে গতকাল এই আদেশ ও রায় নিয়েছে নিয়োগ প্রক্রিয়াতে কোটা পদ্ধতি প্রয়োগে অনিয়মের অভিযোগ এবং পরীক্ষার ফলাফল পুনরায় প্রকাশের জন্য তদন্ত পরিচালনা করা।
আবেদনকারীদের আইনজীবী সালাহউদ্দিন ডলন আজ নিউজ বাজারকে বলেছেন, উচ্চ আদালতের স্থিতির আদেশের পরে উত্তরদাতারা ৩০ দিনের জন্য উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তাদের পদে ১,৬৫০ জন প্রার্থী নিয়োগ করতে পারবেন না।
তিনি জানান, ২৩ শে জানুয়ারী, ২০১৮ এ উপ-সহকারী কৃষি অফিসার নিয়োগের জন্য একটি পরিপত্র জারি করা হয়েছিল।
তিনি নিয়োগের জন্য প্রাথমিক ও লিখিত পরীক্ষা ২ আগস্ট, ২০১৮ এবং ১৩সেপ্টেম্বর, ২০১৮ এ এবং ভিভা ভোসটি এই বছরের ১৮ ডিসেম্বর, ২০১৮ এবং ১৪ ই জানুয়ারির মধ্যে ২৪দিনের জন্য অনুষ্ঠিত হয়েছিল বলে তিনি জানান।
আইনজীবী বলেন, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ কোটা পদ্ধতি প্রয়োগ না করে মৌখিক পরীক্ষা সমাপ্ত হওয়ার দুই দিন পরই চলতি বছরের ১ জানুয়ারির চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ করেছে।
উদাহরণস্বরূপ, কোটা অনুসারে টাঙ্গাইল জেলা থেকে ৩৩ জন প্রার্থী নিয়োগের কথা ছিল কিন্তু ফলাফলের ক্ষেত্রে মোট ১৪৮ জন প্রার্থীকে যোগ্য করে তোলা হয়েছে, অ্যাডভোকেট সালাহউদ্দিন বলেছেন, তিনি অনিয়মের দাবির সমর্থনে উচ্চ আদালতের সামনে প্রাসঙ্গিক দলিল পেশ করেছেন। কোটা সিস্টেম অনুসরণ করে।
খবর বিভাগঃ
চাকরির খবর
0 Please Share a Your Opinion.: